আবহাওয়া (ঋতু) পরিবর্তনের সাথে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ (Air Conditioning / AC) পদ্ধতির মাধ্যমে প্রয়োজনে বাতাসের তাপমাত্রা বাড়িয়ে বা পদ্ধতিতে কমাতে সাধারণত হিমায়ন পদ্ধতি তথা কুলিং কয়েল ( ইভাপোরেটর) -এর প্রয়োজন হয়। আবার তাপমাত্রা বাড়াতে গরম পানির কয়েল, বৈদ্যুতিক হিটার, হিট পাম্প বা হিমায়ন পদ্ধতির কন্ডেনসারে গরম করা হয়। গরম দেশে বাতাসের তাপমাত্রা ২২ ডিসে. হতে ২৬ ডিসে. পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণ করা হয়। অপরদিকে শীতকালে ১৮ ডিসে. হতে ২২ ডি.সে তাপমাত্রা রাখা হয়। কক্ষের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য থার্মোস্ট্যাট ব্যবহৃত হয়।